জনগণ পরিবর্তন চায়: প্রধান উপদেষ্টা CAN BE FUN FOR ANYONE

জনগণ পরিবর্তন চায়: প্রধান উপদেষ্টা Can Be Fun For Anyone

জনগণ পরিবর্তন চায়: প্রধান উপদেষ্টা Can Be Fun For Anyone

Blog Article

ছবির ক্যাপশান, রাজনীতিক ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে

একটা বিশেষ ব্যাপারে আমরা আপনাদের সহযোগিতা চাচ্ছি। আমাদের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে প্রতিদিন সচিবালয়ে, আমার অফিসের আশপাশে, শহরের বিভিন্ন স্থানে সমাবেশ করা হচ্ছে। গত ১৬ বছরের অনেক দুঃখ-কষ্ট আপনাদের জমা আছে। সেটা আমরা বুঝি। আমাদের যদি কাজ করতে না দেন তাহলে এই দুঃখ ঘোচানোর সকল পথ বন্ধ হয়ে থাকবে।

যাকে আমরা গোটা জাতির পক্ষ থেকে দায়িত্ব দিয়েছি যে এই ইন্টেরিম গভর্মেন্টের দায়িত্ব তিনি

প্রতিশোধপরায়ণতার মানসিকতা থেকে সংস্কারের দিকে মানুষের নিয়ে যেতে পারবেন কি না, এমন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রতিশোধ নেয়ার ঘটনাটি মাত্র সপ্তাহ দুয়েকের মতো হয়তো ছিল। এরপর স্বাভাবিক অবস্থা ফিরতে শুরু করে। তবে বিক্ষোভ হচ্ছে, প্রতিশোধমূলক বিক্ষোভ নয়। বেশির ভাগ বিক্ষোভই মজুরি বাড়ানো, চাকরির দাবি নিয়ে, যারা আগের সরকারের সময় চাকরি হারিয়েছিলেন। তারা বলছেন, বিগত সরকারের আমলে দুর্ব্যবহারের শিকার হয়েছেন, চাকরি হারিয়েছেন অন্য কিছুর জন্য নয়, শুধু অন্য রাজনৈতিক দল করার কারণে। ফলে সবাই তাদের দাবিদাওয়া পূরণের চেষ্টা করছেন। কারণ, তারা বঞ্চিত হয়েছেন।

শনিবার একাধিক রাজনৈতিক দলের সাথে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

ছবির ক্যাপশান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জন্য নির্ধারিত আসন

বাহিনীর হাতে সোপর্দ করলে যেন দুটা টাকা দিয়ে

বর্তমান সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবস্থান গ্রহণ করেছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের সম্পদের বিবরণ প্রকাশ করবেন। কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রেও নিয়মিত এবং বাধ্যতামূলক করা হবে।

যখন নাটকীয় ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে দিয়ে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করে হেলিকপ্টারে দেশ

বদরুদ্দোজা চৌধুরীর click here মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক প্রকাশ

যা চাওয়া তা লিখিতভাবে আমাদের দিয়ে যান

৮ অগাস্ট ২০২৪আল্টিমেটামের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগ

এরপর রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অন্য কয়েকজন সমন্বয়কের সাথে তাদেরও তুলে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্যরা। পরে তাদের দিয়ে একটি ভিডিও বার্তায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দিতে বাধ্য করা হয়।

ইউনূস: জনগণ এই সংখ্যাগুলো বিবেচনা করছে না। কত মাস, কত বছর তাদের প্রয়োজন মনে হয়। কেউ কেউ বলে যে এটি দ্রুত করা উচিত, কারণ আপনি যদি দীর্ঘায়িত করেন আপনি অজনপ্রিয় হবেন এবং সবকিছু এলোমেলো হয়ে যাবে। কেউ কেউ বলেন যে না, আপনাকে সংস্কার শেষ করতে হবে। সুতরাং আপনি দীর্ঘ সময় ধরে থাকুন। কারণ আমরা সবকিছু ঠিক না করে বাংলাদেশ ২.

Report this page